মাথা ঘোরার কারণ এবং মাথা ঘোরা দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক | Rahul IT BD

মাথা ঘোরার কারণ এবং মাথা ঘোরা দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে মাথা ঘোরার কারণ, মাথাব্যথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণ, মাথা ঘোরা দূর করার উপায়, সব সময় মাথা ঘুরে কেন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
মাথা ঘোরার কারণ এবং মাথা ঘোরা দূর করার উপায়
আপনারা যারা এ ধরনের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন তারা এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাই এই সমস্যার সমাধান পেতে যারা আগ্রহী তাদেরকে আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। 

ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুগণ আমাদের অনেকেই মাথা ঘোরার কারণে অস্বস্তি বোধ করি। বিভিন্ন কারণে এটা হয়ে থাকে। আপনারা এই সমস্যার সমাধান পেতে অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন,যে কিভাবে এটা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আজকের এই পোস্টটি সে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য প্রদান করেছে। আশা করছি আপনাদের কাছে আজকের আর্টিকেলটা অনেক বেশি হবে। সুতরাং প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

মাথা ঘোরার কারণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

মাথা ঘোরার অনুভূতি হলে কারো মনে হয় তিনি নিজেই ঘুরছেন। আবার কারো মনে হয়, তার পাশে সবকিছু ভনভন করে ঘুরছে। আমাদের অন্ত কর্ণের ভৃষ্টিবুলার অংশ শরীরের সঙ্গে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে। এ কাজের যাবতীয় তথ্য স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। 

প্রতিমুহূর্তে প্রতি ভঙ্গিমায় শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে। এই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া সামান্য গোলমালেই ভারসাম্য নষ্ট হয় তখনই মাথা ঘুরে। বিভিন্ন কারণে মাথা ঘুরতে পারে। কিভাবে আপনার মাথা ঘোরা শুরু হয় হঠাৎ করে শুরু হয় এবং অল্প সময় থাকে যদি তাই হয় তাহলে সম্ভাব্য কারণ হতে পারে-
* অতিরিক্ত পরিশ্রম
* অন্তঃ কর্ণের প্রদাহ
* অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা।-যেমন অতি উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং  চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্লাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরা।
মাথা ঘোরা যদি দীর্ঘ সময় থাকে এবং এটি মাঝে মধ্যেই হয় তাহলে যে কারণগুলো হতে পারেÑ
* মধ্য কানের প্রদাহ
* মেনিয়ারস রোগ
* একুয়াস্টিক নিউরোমা
তাছাড়া আরো বেশ কিছু কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে মাথা ঘুরতে পারে সেগুলো হলো-
* রক্তস্বল্পতা
* উচ্চ রক্তচাপ
* ডায়াবেটিস
* থাইরয়েডের অসুখ
* মানসিক দুশ্চিন্তা

মাথা ব্যথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পোস্টটি পড়ুন

মাথা ব্যাথা ও বমি অত্যন্ত কষ্টদায়ক। মাথা ব্যাথা থেকে বমি হতে পারে। কারো ক্ষেত্রে সমস্যা স্থায়ী হতে পারে। যদিও সামান্য মাথাব্যথা কিছুটা বিশ্রাম ,তরল খাওয়া বা ওষুধের মাধ্যমে উপশম করা যায়। তবে গুরুতর মাথা ব্যাথার জন্য এসব ছাড়াও আরো কিছু পদক্ষেপের প্রয়োজন পড়ে। 

মাথা ব্যথা যেহেতু সব মানুষেরই হয় তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি গুরুতার কোন রোগ নয়। তবে কিছু মাথা ব্যাথা আছে সেগুলোকে কিছু গুরুতর রোগের উপসর্গ বা নির্দেশক বলা হয়ে থাকে।
বিশ্ব হেডেক সোসাইটি মাথাব্যথা কে দুই ভাগে ভাগ করেছেন-

প্রাইমারি হেডেক-প্রায় 90% ক্ষেত্রে মাথা ব্যাথা গুলো প্রাইমারি হেডেক এগুলো সিরিয়াস কোন রোগ নির্দেশ করে না।

সেকেন্ডারি হেডেক-এটি মাথা, ঘাড় বা শরীরের অন্য কোন অংশের সিরিয়াস কোন রোগ নির্দেশ করে
মোট মাথা ব্যথার 10% ক্ষেত্রে এটি দেখা যায়। ১ শতাংশ মাথা ব্যথা ব্রেন টিউমারের কারণে হয়ে থাকে। রোগীর মধ্যে কোন খারাপ লক্ষণ বা রেড ফ্ল্যাট সাইন আছে কিনা তা যেমন একজন চিকিৎসকের জন্য জানা জরুরি তেমনি মাথা ব্যথার রোগীদেরও কিছু ধারনা থাকা দরকার।

*যে কোন মাথা ব্যাথা 50 বছর বয়সে বা তার বেশি বয়সে প্রথম দেখা দেয়।
* সময় সঙ্গে সঙ্গে মাথাব্যথা বাড়তে থাকে। এর মানে মাথা ব্যথা টা শুরু হওয়ার পর থেকে দিনে দিনে এটির সংখ্যাও মাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়তে থাকে। যেমন ব্রেন টিউমারে এরকম দেখা যায়। টিভি মেনিনজাইটিস, স্যারকইডোসিস ,নিসফোমা অন্যান্য কর্কট রোগ এর মত দেখা যায়।
* হৃদরোগ,,, উচ্চ রক্তচাপ উক্ত কোলেস্টেরলের মাত্রা ডায়াবেটিস এ ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে হঠাৎ, তীব্র মাথা ব্যাথা হলে স্টোক ব্রেন হেমারেজ ইত্যাদি নির্দেশ করে।
* তীব্র মাথাব্যথা সঙ্গে জ্বর, গায়ে ফুসকুড়ি প্রচন্ড দুর্বলতা ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
* মাথা ব্যথার সঙ্গে আচার আচরণ, চলাফেরা বা কথাবার্তা সংলগ্নতা হতে শুরু করে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
* প্রেগনেন্সি বা প্রেগনেন্সি সময়ে মাথাব্যথা হতে পারে।
* জীবনে প্রথমবারের মতো প্রচন্ড মাথা ব্যথা যেটা সেকেন্ডের মধ্যে সর্বোচ্চ তীব্রতা চলে যায় এটাকে বলে থান্ডার ক্লাপ হেডেক।

মাথাব্যথার সঙ্গে তাই যেসব উপসর্গ দেখা দিলে বিশেষ গুরুত্ব দেবেন তা হল ডাবল ভিশন বা কোন বস্তু দুবার দেখা, বমি হওয়া, চোখ দিয়ে পানি পড়া,, জড়ব অতিরিক্ত ঘাম হয়, কথা জড়তাশা ক্লান্তি বোধ হয়, ওষুধ খাওয়ার পরও ব্যথা না কমা, 72 ঘন্টার মধ্যে আবার ব্যথা শুরু হয় ইত্যাদি।

মাথা ঘোরা ও বুক ধরফর করার কারণ জেনে নিন

মাথা ঘোরা ও বুক ধরফর হয়নি এমন মানুষ পৃথিবীতে একজন নেই। বুক ধরফরের অনেক কারণ আছে। একটু টেনশনে যেমন বুক ধরফর হয় আবার হার্টের বিভিন্ন আশাকেও বুক ধরফর করতে পারে। হাঁটার কারণে বুক ধরফর এর চিকিৎসা না হলে জটিলতা হতে পারে। 

যাদের থাইরয়েডের সমস্যা রয়েছে তাদেরও বুক ধরফর করে। এরকম অনেক রোগী ডাক্তারের কাছে যায় বুক ধরফরের কারণে। রক্তশূন্যতার অনেক রোগী ও আমাদের দেশে আছে আয়রনের অভাবে মূলত এই রক্তশূন্যতা হয়। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, পাইলসের সমস্যা এবং কৃমির আক্রমণে রক্তশূন্যতা হয় এর ফলে কিন্তু লক্ষণ হিসেবে বুক ধরফর করতে পারে।

যেকোনো ধরনের ভয় ভীতি পেলেও। মানুষের বুকে ধরফর করে। আমাদের সমাজে জটিলতা বাড়ছে বাড়ছে নানা অস্থিরতা তাই বলা যায় এ সকল কারণে বুক ধরফরের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। অতিরিক্ত মদ পান বা বিভিন্ন নেশাজাতীয় বস্তু গ্রহণ এবং বেশ কিছু মেডিসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে বুক ধরফর করে। 

তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কিন্তু বুক ধরফর করার প্রধান কারণ হৃদরোগ। টেনশন ছাড়া তাই বুক ধরফর হলেই সঙ্গে সঙ্গে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত। হৃদরোগের কারণে, যে শুধু বুক ধরফর করে তা নয় এ কারণে শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা ,অস্থির লাগা, ঘাম হওয়া ,মাথা ঘোরা, ইত্যাদি অনুভব হয়। 

হার্টের বেশ কিছু জটিল রোগের কারণে মানুষের মধ্যে বুক ধরফর করার মত লক্ষণ দেখা দিতে পারে এসবের মধ্যে রয়েছে ইস কেমিক হার্ট ডিজিস, হার্টের বাল্বের সমস্যা, হার্টের জন্মগত ত্রুটি, ইত্যাদি। আরো বেশ কিছু কারণে বুক ধরফর বা বমি বমি অনুভব হতে পারে। 

তাই এমন হলে অবশ্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। তাই অবহেলা নয় একটু অবহেলায় হারাতে হতে পারে প্রিয়জনকে। আমাদের সকলকে এ বিষয় নিয়ে সচেতন হওয়া উচিত।

মাথা ঘোরা দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

মাথা ঘোরার সমস্যা অনেক কারণেই হতে পারে-রক্তের চাপ কমে যাওয়া, হার্টের কার্যক্রমের সমস্যা, রক্তস্বল্পতা,, হিট স্ট্রোক দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, মাইগ্রেন, উদ্বেগ জনিত সমস্যা, মাথায় আঘাত ইত্যাদি কারণে মাথা ঘুরতে পারে। এছাড়াও মানসিক চাপ, হরমোনের পরিবর্তন, ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারণে মাথা ঘুরতে পারে। 

এ মাথা ঘোরা সমস্যা দূর করার কিছু উপায় রয়েছে সেগুলো হলো-
* পানি পান করা-পানি স্বল্পতার কারণে অনেক সময় মাথা ঘোরার সমস্যা হয়। এমন হলে পানি পান করা উচিত। প্রতিদিন অন্তত 10 থেকে 12 ক্লাস পানি পান করতে হবে পাশাপাশি সামান্য মধু দিয়ে ভেষজ চা পান করতে পারলে মাথা ঘুরার সমস্যা অনেক সময় দূর হয়।

* কিছু খাওয়া-, যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে মাথা ঘোরার সমস্যা হতে পারে। তাই এমন হলে স্বাস্থ্যকর কোন খেতে হবে এতে সমস্যা সামান্য কমতেও পারে। এক্ষেত্রে উচ্চ পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট রয়েছে এমন খাবার খেতে পারলে বেশি উপকার পাওয়া যায় যেমন চকলেট ,কলা খাওয়া যেতে পারে।

* আদা-আদা বমি ও বমি ভাব কমাতে উপকারী।, এটা মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। দ্রুত মাথা ঘোরার সমস্যা কমায় ।তাই আদামাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দিলে টুকরো করে চিবিয়ে খেলে মাথা ঘোরার ভাব কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি খেতে পারেন আদা চা।

* স্বাস্থ্যকর খাবার খান-সার্থক আর খাবার খাওয়া স্নায়ু পদ্ধতিকে ভালো রাখে।, এতে রক্তস্বল্পতা রক্তচাপ কমে যায় ইত্যাদি প্রতিরোধ হয়। এক্ষেত্রে খাদ্য তালিকা আইরন ,ভিটামিন এ, ফলিক এসিড ও আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে।

* ঘুমান-অনেক সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দেয়। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিন। প্রতিদিন অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।

বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘুরে কেন জানতে পোস্টটি পড়ুন

কিছুক্ষণ বসে থাকা অবস্থা থেকে দাঁড়ালে অনেকেরই মাথা ঘুরে। এটা মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘোরা যেসব জটিল রোগের লক্ষণ।

* প্রথম প্রথম সমস্যার সঙ্গে রয়েছেন নার্ভ বা স্নায়ুর যোগ। অনেকেরই স্নায়ুর সমস্যার কারণে হঠাৎ ছোঁয়া অবস্থা থেকে উঠলে, বা বসা অবস্থা থেকে উঠলে মাথা ঘুরে। তাই এটিকে অবহেলা না করাই ভালো।

* অনেকের প্রেসারের কারণে এই ঘটনা ঘটে। রক্তচাপ কম থাকলে অনেক সময় মাথা সঠিক পরিমাণ রক্ত পৌঁছায় না। যার ফলে অনেকেরই মাথা ঘোরার সমস্যা থাকতে পারে।

* দুর্ঘটনার ফলে যদি কেউ দীর্ঘক্ষণ অজ্ঞান থাকেন ।সে সমস্যা থেকেও এই রোগ দেখা দিতে পারে।

* ভার্টিগো অনেকের ক্ষেত্রে উচ্চতা থেকে হয় পাহাড়ে বেড়াতে গেলে অনেকের এই সমস্যা দেখা দেয়। বেশি উঁচু বাড়িতে উঠলে অনেকেরই সমস্যা দেখা দিতে পারে অনেকের লিফটে ও এই সমস্যা হতে পারে। এটিও স্নায়ুতন্ত্রের একটি সমস্যা।

* এসবের ফলে ডিমেনশিয়া হতে পারে, মাথায় নানা রোগের পাদর্ভাব ঘটতে পারে। হৃদযন্ত্র বিকল হওয়া, স্নায়ুর সমস্যা হতে পারে। তাই যদি লক্ষণ থাকে তাহলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া আবশ্যক।

সব সময় মাথা ঘুরে কেন জেনে নেওয়া যাক

অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, কিছু ওষুধ সেবন, অন্তঃকর্ণের প্রদাহ, অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা। বেশি উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্লাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরা। 

অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ, মাথার পেছনদিকে ও ঘাড়ের রক্তনালীতে বাধা বা রক্ত সরবরাহের ত্রুটি, মস্তিষ্কের নিচের দিকে টিউমার, ইত্যাদির কারণে মাথা ঘুরতে পারে। 

পাশাপাশি কানের ভেতরে শব্দ হতে পারে। এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া দরকার।

মাথা ঘোরা ও চোখে ঝাপসা দেখার কারণ

মাথা ঘোরাও চোখে ঝাপসা দেখার অনেকগুলো কারণ রয়েছে যেমন ছানি, গ্লুকোমা, প্যারিফেরাল নিউরোপ্যাথি, কর্নিয়াল ঘর্ষণ, চোখের সংক্রমণ ইত্যাদি ঝাপসা দৃষ্টির কারণ হতে পারে। যেকোনো একটি কারণে কিংবা অনেকগুলো কারণের চোখে ঝাপসা দেখা যেতে পারে। 

এই রোগ গুলির মধ্যে কিছু অন্যান্য সম্পর্কিত উপসর্গ এবং লক্ষণ থাকতে পারে যেমন-

* উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা
* মাথাব্যথা
* আলোক সংবেদনশীলতা
* উচ্চ রক্তচাপ
* লাল চোখ
* জ্বালা

পরিশেষে

প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা যারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন আমি আশা করি আপনারা মাথা ঘোরার কারণ ,মাথা ঘোরা দূর করার উপায় ,সব সময় মাথা ঘুরে কেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। সবশেষে আপনাদের সকলের মঙ্গল কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url