ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম প্রাকৃতিক টিপস | Rahul IT BD

ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম প্রাকৃতিক টিপস

প্রিয় পাঠক আপনি কি ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম, কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায়, ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার ক্রিম এবং উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে ক্লিক করেছেন কারণ এই পোস্টটিতে এই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ক্রিম
তাই আপনি যদি ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম কি? সেই সম্পর্কে না জেনে থাকেন, তাহলে আর দেরি না করে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন । কারণ এই সম্পর্কে এই পোস্টটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে এবং পড়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম জানাই।

ভূমিকাঃ

প্রিয় বন্ধুগণ আমরা অনেকেই ঠোঁটের কালচে ভাবের কারণে অস্বস্তি বোধ করি। অযত্ন অবহেলার কারণে এটা হয়ে থাকে আবার জেনেটিক কারণে এটা হতেও পারে। আপনারা এই সমস্যার সমাধান পেতে অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন যে কিভাবে এটা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

ঠোঁটে গোলাপি আভা ফিরিয়ে আনার জন্য এই টিপসগুলি অসাধারণ। নিয়মিত আচরণে এবং সঠিক যত্নে, আপনিও পেতে পারেন মোহনীয় হাসি। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং এই পরামর্শগুলো মেনে চলুন, নিশ্চিত উপকার পাবেন। আজই শুরু করুন, এবং আপনার ঠোঁট হোক ন্যাচারালি গোলাপি!

আজকের এই পোস্টটি সে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য প্রদান করেছে। আশা করছি আপনাদের কাছে আজকের আর্টিকেলটা অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে। সুতরাং প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম প্রাকৃতিক টিপস

প্রকাশ করুন আপনার ঠোঁটের সৌন্দর্য - চয়ন করুন সেরা গোলাপি ঠোঁটের ক্রিম।

কেন ঠোঁটের যত্ন জরুরি?

  • সুস্থ এবং সুন্দর ঠোঁট প্রতিটি মানুষের মুখের সৌন্দর্য বাড়ায়।
  • ঠোঁটের যত্ন আমাদের সাধারণ স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে।
  • যে সব ছেলেরা চান তাদের ঠোঁট গোলাপি থাকুক, তাদের জন্য ক্রিম আছে।

ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিমের বিশেষত্ব

  • এটি ঠোঁটে আর্দ্রতা বজায় রাখে।
  • ঠোঁটকে সুরক্ষা দেয় পরিবেশগত ক্ষতি থেকে।
  • কালো দাগ দূর করে ঠোঁটকে করে তোলে নরম ও মসৃণ।

সেরা ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম

ক্রিমের নাম বৈশিষ্ট্য মূল্য
ক্রিম A ভিটামিন E-সমৃদ্ধ ৳XX
ক্রিম B অ্যালোভেরা যুক্ত ৳XX
ক্রিম C প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি ৳XX

ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিমের ব্যবহার

দিনে দুই বার ব্যবহার করুন, সকালে ও রাতে।

কিছু প্রাকৃতিক উপায়

  • চিনি ও মধুর স্ক্রাব ব্যবহার করুন।
  • লেবুর রস ঠোঁটের দাগ দূর করে।
  • রোজ রাতে ঘি লাগানো ভালো।

কেনা আগে জেনে নিন

সব ক্রিম সবার জন্য ভালো নাও হতে পারে।

এলার্জি আছে কি না, তা যাচাই করে নিন।

Frequently Asked Questions Of ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম

কেন ঠোঁট গোলাপি রাখা জরুরী?

ঠোঁট গোলাপি রাখা সৌন্দর্যের প্রতি যত্নশীল ভাব প্রদর্শন করে এবং আর্কষণীয়তা বৃদ্ধি করে।

ঠোঁটের যত্নের জন্য কোন ক্রিম ভালো?

বাজারে এমন বেশ কিছু ক্রিম উপলব্ধ যা ভিটামিন ই এবং জোজোবা অয়েলের মতো পুষ্টিগুণ যুক্ত এবং ঠোঁট গোলাপি করে।

ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিমের দাম কেমন?

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিমের দাম নির্ভর করে মান এবং উপাদানের উপর; এর রেঞ্জ সাধারণত অনুকূল।

কীভাবে ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম ব্যবহার করব?

নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে পরিষ্কার ঠোঁটে সকালে ও রাতে ক্রিমটি লাগান; নিয়মিত ব্যবহার ফলপ্রসূ হয়।

ছেলেদের ঠোঁটের রং গোলাপি হওয়ার প্রাকৃতিক উপায় কী?

ঠোঁট গোলাপি করার প্রাকৃতিক উপায় হলো চিনির স্ক্রাব ব্যবহার, শসা বা টমেটোর রস লাগানো, এবং ভিটামিন ই তেল প্রয়োগ। নিয়মিত হাইড্রেটেড থাকা ও ধূমপান এড়িয়ে চলাও জরুরি।

ঠোঁটে উজ্জ্বলতা ফেরানোর জন্য কোন অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে?

উজ্জ্বল ঠোঁট পেতে হলে নিয়মিত হাইড্রেশন, ধূমপান না করা, স্বাস্থ্যকর ডায়েট, ঠোঁটের যত্নে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ লিপ বাম ব্যবহার এবং সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা করা বিশেষ জরুরি।

ঠোঁটের জন্য কোন প্রাকৃতিক তেল ভালো?

ঠোঁটের জন্য নারকেল তেল, অ্যালোভেরা জেল, এবং ভিটামিন ই তেল খুবই উপকারী। এগুলি ঠোঁট ময়েশ্চারাইজ রাখে এবং রং গোলাপি করতে সাহায্য করে।

ঠোঁটের রঙ মরা কেন হয়?

ঠোঁটের রঙ মরা হয় অপর্যাপ্ত হাইড্রেশন, ধূমপান, অধিক ক্যাফেইনের ব্যবহার এবং ভিটামিনের ঘাটতির কারণে। পরিবেশ দূষণও ঠোঁট মরা ভাব আনতে পারে।

বাজারে বিভিন্ন ধরনের ঠোঁটের যত্নের ক্রিম পাওয়া যায়। তবে স্কিনের কোন ক্রিম বা অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন ক্রিম ব্যবহার করলে তা স্কিনের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। 

বাজারে কালো ঠোঁটকে গোলাপি করার জন্য যেসব ক্রিম পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো-
SCRU Cream lips scrub- ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করার জন্য এটি খুবই কার্যকরী একটি প্রোডাক্ট। এটি ঠোঁটের ওপর হালকা ভাবে মেসেজ করতে হয়। 

এটি ইউসের সাথে সাথে চেঞ্জিং দেখতে পাওয়া যায়। দেওয়ার সাথে সাথে ঠোঁটের অতিরিক্ত ময়লা উঠে আসে কালচে ভাব দূর হয়ে ঠোঁট গোলাপি হয়। ঠোঁটের মরা কালো চামড়া বের করে আনে ফলে সিগারেট খাওয়ার ফলে যে কালচে ভাব হয়ে যায় সেটিও চলে যায়।

বর্তমানে মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরও ঠোঁটের যত্নে বিভিন্ন ক্রিম পাওয়া যায় । ছেলেদের ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজে ছেলেরা ঠোঁট গোলাপি করে নিতে পারবেন । অনেক ছেলেরাই রয়েছেন যাদের ঠোঁট একটু শুষ্ক ভাব বা ফাটা ভাব থাকে। 

সকল ছেলেরা ছেলেদের ঠোট গোলাপি করার জন্য ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। লিপ ব্রাইট করার জন্য বাজারে বেশ কিছু ক্রিম রয়েছে এসবের মধ্যে লিপ স্লিপিং মাস্ক, ক্লোভেট, স্ক্রু ক্রিম, বেশ জনপ্রিয়। ডেইলি রুটিনে ক্রিমগুলো অ্যাড করে নিতে পারেন। 

এই ক্রিমগুলো ঠোঁটের পিগমেন্টেশন রিমুভ করে এবং ঠোঁটকে ময়শ্চারাইজ করতে সাহায্য করবে কারণ এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি।

ঠোঁটে অনেক ধরনের প্রোডাক্ট বা লিপস্টিক ইউজ করার কারণে ঠোট কালো হয়ে যায়। এ কালো ঠোঁটকে লাল করার বা গোলাপি করার জন্য অনেকে অনেক ধরনের ক্রিম ইউজ করে থাকেন। অনেকে আবার ক্রিম ইউজ করে কাঙ্খিত ফলাফল না পেয়ে হতাশ হয়ে যান। 

ঠোঁটকে লাল বা গোলাপি করার জন্য বেশ কিছু ক্রিম রয়েছে তবে সে ক্রিমটা সবার জন্য প্রযোজ্য হবে সেটা কিন্তু নয়। কারণ একেক জনের ত্বকের ধরন একেক রকম। এজন্য সঠিক ক্রিমটি বাছাই করতে হবে। স্ক্রু লিপস স্ক্রাব ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করার জন্য খুবই কার্যকরী একটি প্রোডাক্ট। 

স্ক্রু ক্রিম যার ঠোটের উপর হালকা ভাবে মেসেজ করতে হয়। খুব সফট এটি ইউজের সাথে সাথে চেঞ্জিং দেখা যায়। ময়লা উঠে আসে এতে কালচে ভাব বের হয়ে ঠোঁট গোলাপি হয়। মরা কালো চামড়া বের করে আনে। এ ক্রিমটির বিশ্বজুড়ে অনেক রিভিউ আছে।

* এটি ব্যবহারের লিপ পিঙ্ক হবে
* সিগারেটের কালো দাগ যাবে ঠোঁট থেকে
* শীত ও অন্য সময় ভালো থাকবে লিভ কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

এই ক্রিমটি লাগিয়ে ভালোভাবে ক্রাব করতে হয়। এতে ঠোটের ময়লা উঠে ফাটা ও ঠোঁটের কালো দাগ দূর হয়। এটা প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লিপে এপ্লাই করতে হবে আর সকালে উঠে ঠোঁট ভালো করে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।

কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায়

আমরা কমবেশি অনেকে ঠোঁটে লিপস্টিক ইউজ করি। আর এ কারণে ঠোঁট কালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কালো ঠোঁটকে আমরা লাল বা গোলাপি করার জন্য অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি। কালো ঠোঁট লাল বা গোলাপি করার অনেক উপায় রয়েছে।

* প্রথমে ঠোঁটের মেকআপ যথাযথভাবে পরিষ্কার করতে হবে। আমরা যারা ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহার করি তারা সেই লিপস্টিক যথাযথভাবে পরিষ্কার করি না। যে কারণে ঠোঁট আস্তে আস্তে কালচে হয়ে যায়। 
তাই লিপস্টিক ব্যবহার করলেও তা সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এজন্য ঠোঁটে ডাবল ক্লিনজিং করা বেশ দরকার।

* ঠোটে স্ক্রাব ব্যবহার বন্ধ করা। যত মিহিদানাই হোক না কেন তা ঠোঁটের জন্য ভালো না। ঠোট আমাদের শরীর বা মুখের ত্বকের চেয়ে অনেক বেশি পাতলা। 

ত্বকে যে সেলুলাইলিজ থাকে ১৬ টি ঠোঁটে তা থাকে মাত্র পাঁচটি। তাই মুখের জন্য যে স্ক্রাবটি ভালো কাজ করবে সেটি ঠোটের জন্য নাও করতে পারে। ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি ইউজ করা ভালো।

* ঠোঁটে এস পি এফ যুক্ত লিপবাম ব্যবহার করা। বর্তমান সময়ে এসপিএফ যুক্ত অনেক ধরনের লিপস্টিক বা লিপবাম পাওয়া যায় যেগুলো ব্যবহার করলে ঠোঁট কালো হওয়ার সমস্যা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

* ফিজিকেল সান প্রটেকশন নিতে হবে। দীর্ঘক্ষণ যদি রোধে থাকা হয় তাহলে অবশ্যই ফিজিক্যাল সান প্রটেকশন অর্থাৎ সানগ্লাস, চওড়া হ্যাট, ছাতা বা মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরী।

* নকল, নিম্নমানের বা মেয়াদ উত্তীর্ণ লিপ প্রোডাক্ট ব্যবহার না করা। একটি ভালো মানের লিপস্টিক যদি সঠিক নিয়মে সংরক্ষণ করা হয় তাহলেও তা দুই বছরের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। 

তাই যে প্রোডাক্টটি ঠোটে ব্যবহার করা হয় তা যেন অবশ্যই মেয়াদ উত্তীর্ণ না হয়। যদি মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন লিপ প্রোডাক্ট ব্যবহার করা হয় তাহলেও তা ঠোঁটকে দিনে দিনে কালচে করে ফেলে।

* এলার্জিক বা ইরিটেটিং উপাদান এড়িয়ে চলা। ঠোঁটে যে লিপ প্রোডাক্ট ইউজ করা হোক না কেন সেটা যদি শুট না করে তাহলে সেটা এড়িয়ে চলতে হবে। ঠোঁটে ইরিটেটিং হয় এমন কোন প্রোডাক্ট ইউজ করা যাবে না এতে করে ঠোঁট ধীরে ধীরে কালো হয়ে যাবে।

* ঠোঁট বারবার জিব্বা দিয়ে ভেজানো যাবে না।

* তাছাড়া ঠোঁটের মরা চামড়া হাত দিয়ে টেনে উঠানো যাবে না।

* লিপ স্ল্যবিং-প্রতি রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ঠোঁটে পুরু করে ভ্যাসলিন লাগিয়ে নিতে হবে এবং সকালে উঠে তা ফেসওয়াশ দিয়ে বা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে দিনের বেলাতে ভাজলিন ব্যবহার করলে খুব বেশি ক্ষতি হবে না।

* নিজের এশিয়ান বৈশিষ্ট্যটা মেনে নেওয়া। সাউথ এশিয়ান যারা তারা জেনেটিকলি অধিক মেলানিন এর অধিকারী। অধিক মেলানিনের ছাপ যেমন আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রভাব ফেলতে পারে তেমনি ঠোটেও প্রভাব ফেলে থাকে। 

এজন্য ঠোঁট কালো হয়ে থাকে। ছোটবেলায় ঠোঁটের রং না থাকলেও তা ধীরে ধীরে কালচে হয়ে যায়। তাছাড়া অনেক ধরনের মেডিসিন খাওয়ার কারণেও সেই প্রভাব ঠোঁটে পড়তে পারে।

ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার ক্রিম

শীত বা গরমকালে আমাদের অনেকে ঠোঁট ফাটা বা কালচে ভাব দেখা যায়। বিশেষ করে শীতকালে ঠোঁটের সমস্যাটি কমবেশি সবারই দেখা যায়। ঠোঁটের যত্ন নিতে হবে সবসময়ই আমরা শীতকালে মেরিল পেট্রোলিয়াম জেলি কিংবা ভেসলিন ব্যবহার করে থাকি। 

যা শুধু ঠোঁটকে কোমল বা নরম রাখতে সাহায্য করে। আমাদের ঠোঁটে সেন্সেটিভ মেমব্রেন আবরণের একটি পাতলা লেয়ার থাকে তাই একাধিক লেয়ার না থাকায় ঠোঁট ফাটা বা কালচে ভাব দেখা যায়। সেই সাথে রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে পড়ে। 

অনেকে ঘরোয়া উপায়ে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করার চেষ্টা করে থাকেন তবে অনেক সময় সেটা কাজ না করেও থাকতে পারে। 

হ্যাঁ সে ক্ষেত্রে কিছু ক্রিম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। যখন ঠোঁটে কালো দাগের কথা আসে তখন সঠিক কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন তা খোঁজা একটু কঠিন মনে হয়। 

কেননা ঠোঁটের কালো দাগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে, কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকেও ঠোঁট কালো হয়ে থাকে। কিন্তু এখন লিভ ব্রাইট করার জন্য বাজারে বেশ কিছু ক্রিম এসেছে এর মধ্যে লিপ স্লিপিং মাস্ক, ক্লোভেট, স্ক্রু ক্রিম, বেশ জনপ্রিয়। 

আপনারা ত্বকের যত্নে ডেইলি রুটিনে ক্রিম গুলো এড করে নিতে পারেন। এর ক্রিমগুলো ঠোঁটের পিগমেন্টেশন রিমুভ করে এবং ঠোটকে ময়শ্চারাইজ করতে সাহায্য করবে কারণ এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি।

ঠোঁট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায়

প্রতিদিনের ধুলোবালি বা ময়লা থেকে ঠোট ধীরে ধীরে কালচে হতে শুরু করে। আবার কেউ কেউ রোজ বাইরে যাবার সময় লিপস্টিক বা অন্য কোন লিপ প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকেন। যা সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে পরিষ্কার না করার কারণে ধীরে ধীরে ঠোঁট কালো হতে থাকে। 

তাছাড়া লিপস্টিকে থাকা রাসায়নিক কিছু উপাদান ঠোঁটকে কালো করে থাকে। তাই ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ঠোঁট গোলাপি করা সম্ভব।

* একটু কটন বলে সামান্য পরিমাণ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ভিজিয়ে ঠোটোর কালচে জায়গায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে তারপরে কিছুক্ষণ সময় অপেক্ষা করে আলতো ভাবে মেসেজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি দিনে দুই থেকে তিনবার করা যেতে পারে। 

এটি ঠোঁটে নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ঠোটের কালচে ভাব দূর করে ঠোঁটকে গোলাপি করে থাকে। আপেল সিডার ভিনেগার ঠোঁটের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

* এক থেকে দুই ফোঁটা মধুর মধ্যে দুই তিন ফোটা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে পুরো ঠোঁটে লাগিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি দশ মিনিট ঠোটে রেখে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করা যাবে। লেবুর রস ঠোটে ব্লিচ বা এক্সফলিওট হিসেবে কাজ করে। 

ঠোঁটে কোন সংক্রমণ থাকলে লেবু এন্টিসেপটিক হিসেবেও কাজ করে। মধু ঠোঁটে রুক্ষতা কমিয়ে ঠোঁটকে মসৃণ ও কোমল করতে সাহায্য করে।

* এক টুকরো বিট রুট কেটে কয়েক মিনিট ফ্রিজে রেখে তা বের করে ঠোঁটে আলতো ভাবে মেসেজ করতে হবে। বিট রুটের রস পাঁচ মিনিট ঠোঁটে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। 

এটি নিয়মিত ঠোঁটে ব্যবহার করলে ঠোঁট গোলাপি হবে। ঠোটের কালো ভাব দূর করতে বিট রুট বেশ উপকারী। এটি ঠোঁটের মরা চামড়া উঠিয়ে ঠোঁটকে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে।

পরিশেষে

প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা যারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন আমি আশা করি আপনারা ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করার উপায় বিভিন্ন ধরনের ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। সবশেষে আপনাদের সকলের মঙ্গল কামনা করে আজকের মত এখানে শেষ করছি। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url