কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়- নিদ্রা হারানোর রহস্য | Rahul IT BD

কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়- নিদ্রা হারানোর রহস্য

প্রিয় পাঠক আপনি কি কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়, কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়, শরীর দুর্বল হলে করণীয় বিষয়গুলো কি সে সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে ক্লিক করেছেন। কারণ এই সম্পর্কেই বিস্তারিতভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়
আপনি যদি সত্যি কোন ভিটামিনের অভাবের কারণে আমাদের ঘুম কম হয় সে সম্পর্কে না জেনে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি আপনার জন্য। এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে। তাই আর দেরি না করে এ বিষয়ে এক্ষুনি জেনে নিন।

ভূমিকাঃকোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের অনেকেরই মধ্যে ঘুমের সমস্যা রয়েছে, অনেকেরই খুবই কম ঘুম হয় এর পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকে। কেন আমাদের ঘুম কম হয়, নাকি কোন ভিটামিনের ঘাটতির কারণে আমাদের ঘুম কম হয় সে সম্পর্কে আমরা ইন্টারনেটে সার্চ করে জানার চেষ্টা করি। 

আপনাদের অনেকের এই সম্পর্কে একেবারেই অজানা বা কোন ধারণা নেই। তাই আপনি এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন, আপনার অনেক উপকারে আসবে। কারণ এই সম্পর্কে আপনি আশানুরূপ সমাধান পেয়ে যাবেন।

কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় জানুন

Frequently Asked Questions On কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

B12 এর অভাবে কি ঘুমের সমস্যা হয়?

হ্যাঁ, B12 এর অভাবে ঘুমের সমস্যা হতে পারে কারণ এই ভিটামিন নিদ্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

ভিটামিন ডি খেলে কি রাতে ঘুম আসে না?

ভিটামিন ডি সেবনের সরাসরি প্রমাণিত প্রভাব যে এটি রাতের ঘুমে বাধা দেয় তেমন নেই। বরং, এটি সামগ্রিক ঘুমের মান উন্নত করতে পারে।

ভিটামিন D2 খেলে কি ঘুম আসে?

ভিটামিন D2 সাধারণত ঘুমের সাথে সরাসরি জড়িত নয়, তাই এটি খেলে ঘুম আসার বিষয়টি অনির্দিষ্ট। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অবশ্য ভিটামিন D2-এর সাপ্লিমেন্টস ঘুমের মান উন্নত করতে পারে।

ভিটামিন ডি এর অভাব বেশি হলে কি হয়?

ভিটামিন ডি এর অভাব বেশি হলে হাড় দুর্বল হয়ে অস্টিওপোরোসিস এবং রিকেটসের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৩৩ শতাংশ মানুষ ভিটামিনের অভাবে ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন। রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন-চোখের নিচে কালি পড়তে পারে, হজমে সমস্যা হতে পারে এবং ডায়াবেটিস ,ক্যান্সার এবং হার্টের সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে। 
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়
শরীরে বিশেষ ভিটামিনের ঘাটতির কারণে ঘুমের অভাব দেখা দেয়। শরীরের ভিটামিন ডি এর অভাব ঘটলে মস্তিষ্ক এবং শরীরকে শীতলতা প্রদানকারী মেলাটোনিন হরমোন এর উৎপাদন কমে যায় যার কারণে অনিদ্রা সমস্যা দেখা যায়। 


তারপরেও ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে নার্ভাস সিস্টেমকে শান্ত করে, রক্তচাপ কমিয়ে আনে এবং ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের পেশীগুলোকে শিথিল করে গভীর ঘুম আনতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে গায়ে সূর্যের রোধ লাগানো উচিত কারণ সূর্যের রোদ থেকে প্রচুর ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। 

এর জন্য আপনি খাবারের তালিকায় ডিম, মাশরুম, তৈলাক্ত জাতীয় মাছ এমন ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার রাখতে পারেন।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়-বিস্তারিত জেনে নিন

আপনার শরীরে যদি কোন রকম ভিটামিনের ঘাটতি হয়ে থাকে তাহলে আপনার উচিত সরাসরি ডাক্তারকে দেখিয়ে তারপরে ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। কোন কোন সময় দেখা যায় যে, ডাক্তার আপনার শারীরিক দুর্বলতার রোগ নির্ণয় করতে পারছেন না। 

এক্ষেত্রে অনেক সময় সমস্যাটা হয়তো আপনার শারীরিক নয়, সমস্যাটি হতে পারে আপনার মানসিক। অনেক সময় মানসিক দুশ্চিন্তা হতাশা এ সমস্ত কারণে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, শরীর দুর্বল লাগতে পারে। 


আবার অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের কোন আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধব যদি এ ধরনের দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য কোন ভিটামিন যুক্ত খাবার খেয়ে থাকেন বা ওষুধ খেয়ে থাকেন তখন আপনি সেই উপায়ে জেনে, মানে সরাসরি আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে শুনে আপনি নিজে ওষুধের দোকান থেকে ভিটামিন ওষুধ কিনে খাওয়া শুরু করলেন এটা কিন্তু মোটেও উচিত নয়।

 এ ধরনের অযাচিত ওষুধ খাওয়া মানবদেহের জন্য কিন্তু ক্ষতিকর। মূল কারণ হচ্ছে আপনার শরীরের কোন ভিটামিনের অভাবের কারণে শরীর দুর্বল লাগতেছে সেটা নির্ণয় করতে না পারলে আপনার শরীর দুর্বলতা কমানো সম্ভব নয়। 

সাধারণভাবে আপনার যদি দেখা যায় যে শরীর ম্যাসেজ করে ভালো লাগে না অস্থির অস্থির লাগে তো এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে। 

আবার আমরা অনেক সময় যদি বুঝতে পারি যে ভিটামিন ডি এর কারণে আমাদের শরীরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বা শরীর দুর্বল লাগতেছে। 
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
তখন আমরা সরাসরি ওষুধের দোকান থেকে ভিটামিন ডি ট্যাবলেট বা সিরাপ এ ধরনের জিনিস কিনার চেষ্টা করি। সব সময় যে ওষুধ কিনে আপনাকে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে হবে ব্যাপারটা এমন কিন্তু নয় অনেক খাবার আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত আমরা খাই যে গুলার মধ্যে ভিটামিন ডি রয়েছে।

এ ধরনের কোন কোন খাবারের ভিতরে ভিটামিন ডি রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে জানতে হবে তারপরে আপনি সে ধরনের খাবার গ্রহণ করলে আপনার ডি এর চাহিদাটা পূরণ হবে। ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার যেমন- ঘি, সামুদ্রিক মাছ, তৈলাক্ত মাছ, রঙিন ফলমূল। 

এমন অনেক খাবার আছে যে সমস্ত খাবারগুলোতে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। আমরা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে যদি খাবার গ্রহণ করে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করি তাহলে দেখা যাবে যে শরীরে কোন রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না।

শরীর দুর্বল হলে করণীয়-বিষয়গুলো জেনে নেওয়া যাক

স্বাভাবিকভাবে আমরা অনেক ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। অনেকগুলো কারণে আমাদের শরীরের দুর্বলতা হতে পারে। আমরা অনেকেই কিন্তু বছরে একবারও নিজের শরীরটাকে চেকআপ করায় না, যেটা কমপক্ষে একবার হলেও করানো উচিত। 

শরীরের অনেক ধরনের নিউট্রিশন ঘাটতির কারণে আপনি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করতে পারেন। আমরা সামাজিক জীবনে,পারিবারিক জীবনে এবং কর্মজীবনে বিভিন্ন কারণে স্ট্রেস এর মধ্যে থাকি। এসবও কিন্তু শারীরিক দুর্বলতার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে। 

আবার আপনি যদি পারিবারিক জীবনে বা সাংসারিক জীবনে ভালো না থাকেন তাহলে আপনার শারীরিক দুর্বলতা ও মানসিক অশান্তির কারণে হতে পারে। আবার খুব বেশি প্রসেস ফুড যদি আপনি কন্টিনিউ করতে থাকেন তাহলে আপনার শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেবে মাঝে মাঝেই। 

তাই শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রসেস ফুড এভয়েড করে চলাটাই বেটার। আমরা নানা কারণে সারাদিন বিভিন্ন ধরনের কাজের ভেতরে ব্যস্ত থাকি। শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পানি পান করতে পারিনা যে কারণে দিনশেষে শরীরের ভেতরে ক্লান্তি ভাব, দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। 

এজন্য আপনাকে চাহিদা অনুযায়ী পানি খেতে হবে। আবার যদি পর্যাপ্ত ঘুম না আসে সে ক্ষেত্রেও শরীরের ভেতরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। 

এজন্য সঠিক সময়ের ভেতরে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে রাতে বিশেষ করে দশটার ভেতরে ঘুমানো উচিত তাহলে সকাল ছয়টার ভেতরে আপনার শরীরের সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। 

কিন্তু আপনি যদি না ঘুমিয়ে রাতে জেগে থাকেন সে ক্ষেত্রে সারাদিন আপনার শরীরের ভেতরে দুর্বলতা ও ক্লান্তি থাকবে। এজন্য আমাদেরকে নিয়মিত সঠিক সময় ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়-বিষয়গুলো জেনে নিন

সহবাস করার পরে নারী এবং পুরুষের উভয়ের শরীরে যে একটা ক্লান্তি ভাব চলে আসে এটা দূর করার জন্য সর্বপ্রথমে, ক্লান্তি কেন আসে সে সম্পর্কে জানতে হবে। 

অনেকে আছেন যে সহবাস করার পূর্বে দেখা যায় ভাত খেয়ে থাকেন কখনো এটা করা যাবে না পেট ভরে ভাত খেয়ে সহবাস করলে শরীরের ক্লান্তি ভাব চলে আসতে পারে। 

খাবার খাওয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরে সহবাস করলে ভালো হয়। যদি কখনো পেট ভরে ভাত খেয়ে ফেলেন প্রয়োজন হলে সেদিন আপনি সহবাস করবেনই না, খুব প্রয়োজন মনে হলে সেক্ষেত্রে শেষ রাতে অর্থাৎ ভোর রাতের দিকে সহবাস করতে পারেন। 

তাই ভাত খাওয়ার পরে বা ভরা পেটে সহবাস করলে আপনার শরীরের ক্লান্তি ভাব আসবে এই ক্লান্তিটা সহজে কিন্তু যাবে না তাই পেট ভরা অবস্থাতে সহবাস না করাই ভালো। 

আবার অনেকেই আছেন যে সারাদিন কঠোর পরিশ্রমের কাজ করে বা অফিসে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্মের কারণে শরীরে ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। 


সেক্ষেত্রে বাসায় এসে প্রথমে একটু রেস্ট নিতে হবে যাতে শরীরের ক্লান্তিটা দূর হয় তারপরে সহবাস করার চেষ্টা করুন আর তা না হলে ভালো একটা ফ্রেশ ঘুম দেন আর সকাল বেলায় অথবা ভোর বেলার দিকে সহবাস করতে পারেন। 

মনের সাথে জোর করে যদি সহবাস করেন তাহলে সহবাস করার সময় অথবা সহবাসের পরে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে। শরীরের মধ্যে দুর্বলতা কাজ করতে শুরু করবে। আপনি যদি ক্লান্ত শরীর নিয়ে স্ত্রীর সাথে সহবাস করেন তাহলে সহবাসের পর আপনি আরো বেশি ক্লান্ত হয়ে যাবেন। 

তাই সম্পূর্ণ রেস্ট নিয়ে তারপরে সহবাস করতে পারেন তাহলে সহবাসের পর শরীর অতটা ক্লান্ত হবে না।

শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যা হয়-বিষয়গুলো জেনে নিন

শরীর দুর্বল হলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের কর্ম ক্ষমতা কমে যেতে পারে, কিডনি ও লিভারের কর্ম ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পেট ব্যথা, শরীর ব্যথা, ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া, ঘুমের সমস্যা, অধিক পিপাসা, দৃষ্টি ঘোলাটে হয়ে আসা, চুল পড়া, চুলকানি। 

তাছাড়া ঠোঁট ফেটে যাওয়া, ঘনঘন প্রস্রাব লাগা, অকারনে ক্লান্তি বোধ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ভোগা, অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া, কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হওয়া, হাত-পা কাঁপা, খাবার খাওয়ার পরে টয়লেটের চাপ আশা, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। 

হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়-১০০% কার্যকর

আপনার শরীর যদি হঠাৎ করে দুর্বল হয় তাৎক্ষণিকভাবে সে ক্ষেত্রে টক জাতীয় ফল যেমন লেবু, কমলা, আঙ্গুর মালটা ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে এছাড়া পালং শাক, লেটুস পাতা ও মরিচ বেশি খেতে পারেন এগুলো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার। 

তাই হঠাৎ করে যদি শরীর কখনো খারাপ করে এক্ষেত্রে ভিটামিন সি আছে এমন খাবার গ্রহণ করলে তাৎক্ষণিকভাবে সুস্থতা বোধ করতে পারেন।শরীর সুস্থ রাখতে সবচাইতে ভালো খাদ্য হলো দুধ। দুধ নানা ধরনের পুষ্টিকর, স্বাস্থ্যকর ভিটামিনে ভরপুর । তাই এটি আমাদের দেহের দুর্বলতা খুব সহজে দূর করে। 
হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়
দুধের ক্যালসিয়াম উপাদান আমাদের দেহের হাড় মজবুত করে । যখনই শরীর খারাপ লাগবে তখন এক গ্লাস দুধের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। তারপরে প্রোটিনযুক্ত খাবার শরীরের দুর্বলতা কাটাতে অনেক কার্যকর। 

ডিম হচ্ছে প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। এটি খেলে দেহের কোষ চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে এবং এতে লুটেইন থাকাই তা দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে ও বয়সের ছাপ দূর করতে সহায়তা করে ।এছাড়া ডাল ও মটর জাতীয় খাবারের মধ্যে প্রচুর প্রোটিন থাকে। 

তাই হঠাৎ করে শরীর খারাপ লাগে এ ধরনের খাবার গুলো গ্রহণ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ আপনি কিছু সময়ের মধ্যে শরীরের দুর্বলতা কাটায়ে উঠতে পারবেন।

পরিশেষে

প্রিয় বন্ধুরা এই আর্টিকেলটি যারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আমি আশা করি আপনারা ঘুম কম কেন হয়, কোন ভিটামিনের অভাবে হয় সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন পাশাপাশি উপকৃত হয়েছেন। রাতের ঘুম সত্যিই সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। 

পর্যাপ্ত ভিটামিনের জোগান সেই ঘুমের গুণমান নিশ্চিত করে। ভিটামিন ডি, বি কমপ্লেক্স, এবং ম্যাগনেশিয়ামের সঠিক মাত্রায় গ্রহণ ঘুমের সমস্যা হ্রাস করে। আপনার খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা ঠিক রাখুন, সুন্দর ঘুমের অভিজ্ঞতা অর্জন হবে।

এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আবার দেখা হবে এ ধরনের কোন আর্টিকেল নিয়ে সে পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকুন। আমি আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্যতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url